আজ শুক্রবার | ১৪ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ২৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

ভাষা পরিবর্তনঃ বাংলা ইংরেজি

ই-পেপার ভার্সন দেখতে ক্লিক করুন  e-paper

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • দেশের খবর
    • খুলনা
    • টট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • রাজশাহী
    • সিলেট
  • রাজনীতি
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • আন্তর্জাতিক
    • এশিয়া
    • আমেরিকা
    • আরব
    • ইউরোপ
    • আফ্রিকা
    • জাতিসংঘ
    • লাতিন
    • অন্যান্য
  • খেলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য
  • বিনোদন
    • ঢালিউড
    • টলিউড
    • বলিউড
    • অন্যান্য
  • আইন ও আদালত
  • লাইফস্টাইল
  • অন্যান্য
    • শিক্ষাঙ্গন
    • উপসম্পাদকীয়
    • মুক্তমত
    • ফিচার
    • ভ্রমণ
    • স্বাস্থ্য কথা
    • ক্যারিয়ার
    • মিডিয়া
    • ধর্ম
    • তথ্য প্রযুক্তি
    • নারীমঞ্চ
    • প্রবাস
    • শিল্প-সাহিত্য
শিরোনাম
  • স্যাংশনে আমি পরোয়া করি না: প্রধানমন্ত্রী
  • তিনি বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীক
  • অজু করলে যেভাবে গুনাহ ঝরে যায়
  • পেটের গ্যাস দূর করার সহজ উপায়
  • ‘টাইগার ৩’-এর কোন দৃশ্যে দেখা যাবে শাহরুখকে?
  • ‘পাপনের খারাপ দিক বেশি ইন্টারভিউ দেওয়া’
  • নাইজারে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের হামলায় ১২ সেনা নিহত
  • দেশে এই প্রথম ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা
  • চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে আবারও বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
  • প্রতিদিন কতটুকু প্রোটিন খাবেন?
  • প্রচ্ছদ » খবর » দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের ব্যয় বাড়ছে

    দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের ব্যয় বাড়ছে

    খবর, জাতীয় | ১:১৭ অপরাহ্ণ, বৃহঃ, ৩ ডিসেম্বর ২০২০ 14

    Share this…


    • Facebook


    • Messenger


    • Twitter


    • Linkedin

    আকাশখবর ডেস্ক: চলতি বছর দুর্যোগ পিছু ছাড়েনি। এ বছর একুশ শতাব্দীর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি বন্যার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। বাড়ছে রোগব্যাধী। নদী ভাঙন বাড়ছে, কমছে নদ-নদীর নাব্যতা। ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড়ের হানা। ভূমিকম্পেরও ঝুঁকিও রয়েছে। এবার দিনের পর দিন সাগরের পানির নিচে ছিল উপকূলীয় বিভিন্ন অঞ্চল। বাড়ছে লবণাক্ততা। বেড়েছে বৃষ্টিপাতের অনিয়মি। বজ্রপাতও বেশি হচ্ছে। তাপমাত্রা বাড়াসহ নানান প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত এ জনপদ। এসব দুর্যোগে ঘরবাড়ি হারিয়ে উদ্বাস্তু হচ্ছে, রাস্তাঘাট বিভিন্ন স্থাপনার ক্ষতি হচ্ছে, ফসল নষ্ট হচ্ছে, মৃত্যুসহ নানামুখী বিপদে বাংলার মানুষ। সেইসাথে প্রাকৃতিক দুর্যোগের এসব প্রভাব মোকাবিলায় সরকারের ব্যয়ও বাড়ছে।

    পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রতিনিয়ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বিভিন্ন প্রকল্পের অনুমোদন দিচ্ছে। তার মধ্যে গত ৩ থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত তিনটি একনেক সভায় মোট চারটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও এর ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় এই চার প্রকল্পে সরকার খরচ করবে মোট ৮ হাজার ৫৯৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। যার পুরো অর্থ বহন করতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি প্রচুর কার্বন নিঃসরণের মাধ্যমে জলবায়ুর ক্ষয়ক্ষতি করেছে শিল্পোন্নত দেশগুলো। তার নানান নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর ওপর। প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী, এসব দুর্যোগ মোকাবেলার খরচ উন্নত দেশগুলোর দেয়ার কথা। কিন্তু বাংলাদেশের জলবায়ু মোকাবিলায় সুনির্দিষ্ট দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা না থাকায় তা পাওয়া যাচ্ছে না। নিজেদের সীমিত অর্থ প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় খরচ করছে সরকার।

    সরকারের সংশ্লিষ্টরাও প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় অর্থ সংগ্রহের ক্ষেত্রে তেমন কিছু বলতে পারছেন না। তবে তারা বলছেন, জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় এখন বেশি অর্থ খরচের পরিকল্পনা সরকারের আছে।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে আগামী ১০ থেকে ২০ বছরে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে, তার একটা চিত্র গবেষণার মাধ্যমে তুলে ধরতে হবে। বিচ্ছিন্নভাবে না নিয়ে সেসব ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় সুনির্দিষ্ট প্রকল্প নিলে প্রাপ্য সেই অর্থ বিদেশ থেকে বাংলাদেশ পাবে। এ ক্ষেত্রে স্বচ্ছতাও নিশ্চিত করতে হবে।

    পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যমতে, সর্বশেষ তিনটির মধ্যে ৩ নভেম্বরের একনেকে সভায় ‘যমুনা নদীর ডানতীর ভাঙন থেকে সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলাধীন সিংড়াবাড়ী, পাটাগ্রাম ও বাঐখোলা এলাকা সংরক্ষণ’ প্রকল্পে ৫৬০ কোটি ৭ লাখ টাকা। ১৭ নভেম্বর একনেকে ‘যমুনা নদীর ডানতীরের ভাঙন হতে গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলাধীন কাতলামারী ও সাঘাটা উপজেলাধীন গোবিন্দি এবং হলদিয়া এলাকা রক্ষা’ প্রকল্পে ৭৯৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকা এবং ‘ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পল্লী সড়ক অবকাঠামো পুনর্বাসন’ প্রকল্প বাস্তবায়নে ৫ হাজার ৯০৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সর্বশেষ ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় জলবায়ু উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের জন্য ‘খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ’ প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে, এতে খরচ হবে ১ হাজার ৩৩৩ কোটি ৬১ লাখ টাকা।

    এ বিষয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম জাগো নিউজকে বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় ব্যয় বাড়ছে। কারণ বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনার লক্ষ্য অর্জনে এগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে। দুর্যোগ, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলার জন্যই বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। সেই লক্ষ্যে এই রাস্তাগুলোর পূর্ণ আকৃতি করা হচ্ছে, পুনর্বাসন করা হচ্ছে, খাল-নদীগুলোকে ড্রেজিং করা হচ্ছে, নতুন জলাধার নির্মাণ করা হচ্ছে, প্রায় সাড়ে ৪ হাজার পুকুর খনন করা হচ্ছে, জলাশয়গুলোকে পুনরুদ্ধার করা হচ্ছে। এগুলো আমাদের ব-দ্বীপ পরিকল্পনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।’

    তিনি আরও বলেন, ‘যেহেতু উষ্ণতা বাড়ছে, বৃষ্টিপাতের অনিয়ম বেড়েছে। কাজেই আমাদেরকে কিছু কার্যক্রম নিতে হচ্ছে। আমাদের সক্ষমতাও বেড়েছে। সড়ক ও জনপথ নতুন করে আর তৈরির প্রয়োজন নেই। যথেষ্ট সড়ক ও জনপথ হয়েছে। এখন এগুলোকে আমরা প্রশস্ত করছি, ভালোভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করছি। সেই সড়ক ও জনপথের যে বিপুল ব্যয়, সেগুলো তো এখন লাগছে না। অনেক ব্রিজ হয়ে গেছে, সেগুলোও আর লাগছে না। এখন ক্রমান্বয়ে জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলার কর্মসূচিগুলো প্রধান্য পাবে।’

    বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীকে ফোন করা হালে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

    পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি সদস্য ও বগুড়া-৭ আসনের সংসদ সদস্য মো. রেজাউল করিম বাবলু  বলেন, ‘আমি কমিটিতে আসার পর জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ইতোমধ্যে কী পরিমাণ ব্যয় হয়েছে, সেই চিত্র এখনও হাতে পুরোপুরি পাইনি। কারণ যখন আমরা সভার কার্যক্রম শুরু করছিলাম, তার পরপরই করোনার আর্বিভাব ঘটার কারণে আমাদের প্রায় সব কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছিল। তাই পরিপূর্ণ চিত্র পাইনি।’

    তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে যে বিরূপ প্রভাব পড়েছে, এটা নিয়ে আমরা স্থায়ী কমিটিতে বিশদভাবে আলোচনা ও পর্যবেক্ষণ করে চলেছি। বজ্রপাত, দীর্ঘমেয়াদী বন্যা, নদী ভাঙন, ঘূর্ণিঝড় – সকল প্রকার যে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে এগুলোর ওপর আমাদের সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা আছে এবং আমরা গভীর পর্যবেক্ষণের মধ্যে রেখেছি যে, প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য চেষ্টা ও চিন্তাভাবনা আছে। যাতে আমরা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করে আমরা টিকে থাকতে পারি, বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখা যায়। সম্প্রতি করোনার প্রভাবে সব পরিকল্পনাও স্থবির হওয়ার মতো।’

    ঠিক কী কী পরিকল্পনা নিয়েছেন জানতে চাইলে রেজাউল করিম বাবলু বলেন, ‘যে সমস্যা যেভাবে আসে, আমরা তাৎক্ষণিকভাবে সেটাকে মোকাবিলা করি। যদি বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাকে সময় দিতে হবে এবং আমার অফিসে আসতে হবে।’

    পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ও সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়ার বিষয়টি সবাই ওয়াকিবহাল আছে। সাম্প্রতিক সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বেড়েছে। এতে ক্ষয়ক্ষতিও বেড়েছে। আম্পান, মহামারি, বন্যা তো ওভারকাম করতেই হচ্ছে। আমরা একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই আছি। এগুলো মোকাবিলা করার জন্য ফান্ড লাগে। আমরা চাই ফান্ডটা যেন জনস্বার্থে লাগে। মাঠের পর মাঠ ফসল নষ্ট হয়ে গেল। কৃষকরা কোথায় পড়লেন! প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়ে খুবই আন্তরিক। তিনি সেটাকে মোকাবিলা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর খেয়ালে কোনো কার্পণ্য নেই। তিনি অনেক সচেতন। বাস্তবায়নের জন্য তৎপতর।’

    বিশেষজ্ঞের অভিমত
    জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনাসহ বেশকিছু পরিকল্পনা/পরামর্শ তুলে ধরেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) জলবায়ু অর্থায়নে সুশাসন ইউনিটের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার এম. জাকির হোসাইন খান।

    তিনি বলেন, ‘গত ১০ বছরের সঙ্গে তার আগের ১০ বছরের তুলনা করলে দেখা যাবে ঘূর্ণিঝড়ের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। এমনকি বছরে একাধিকবার আসছে। এটা জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম উপসর্গ। সামনের দিনগুলোতে এটা আরও বাড়বে। কারণ আজকে সারা পৃথিবীতে কার্বন নিঃস্বরণ বন্ধ করে দিলাম। তারপরও যে ক্ষতি ইতোমধ্যে হয়ে গেছে, তাতে এটা বাড়বে। দুর্যোগ আরও বাড়বে সেটা ধরে নিয়েই এখন থেকে আমাদেরকে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। প্রকল্পগুলো নেয়ার ক্ষেত্রে আগে যথার্থভাবে জানা দরকার আগামীতে আমাদের দুর্যোগের পরিমাণ কতটা বাড়বে। এটা সম্পর্কে আমাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য আছে কি না। যদি বিনিয়োগ করতে যান, আগে দেখতে হবে না এখানে যথার্থভাবে কী ধরনের ঝুঁকি আছে। ঝুঁকি অনুযায়ী পরিকল্পনা নিতে হবে। যদিও জলবায়ু পরিবর্তনে যে প্রকল্পগুলো নেয়া হচ্ছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে যথার্থ ঝুঁকি যাচাই করা হচ্ছে না।’

    যেকোনো প্রকল্পের পরিবেশগত, সাংস্কৃতিক, সামাজিক একটা প্রভাব আছে উল্লেখ করে জাকির হোসাইন খান বলেন, ‘প্যারিস জলবায়ু চুক্তির ৭ দশমিক ৫ নম্বর ধারায় বলা আছে, যেকোনো অভিযোজন স্থানীয় নাগরিক বান্ধব হতে হবে। স্থানীয় লুকায়িত জ্ঞান নিতে হবে। স্থানীয় প্রাণ-প্রকৃতি-পরিবেশকে অবশ্যই মর্যাদা দিতে হবে। এটা মানার ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতা আছে। বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮ এর ‘ক’ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, পরিবেশ সুরক্ষার অঙ্গীকার রয়েছে। যেকোনো প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে এই সবগুলো বিষয় আমরা পরিমাপ করছি কি না। আজকে আম্পানে যে ক্ষতি হয়েছে, সেটা তো হওয়ার কথাই। আমরা জানতাম না যে, বাঁধগুলো যদি ভালোভাবে না করা হয়, বাঁধে যদি দুর্নীতি করা হয় বা বাঁধ যদি যথাযথভাবে উঁচু না করা হয়, তাহলে লবণাক্ত পানি প্রবেশ করবে। তাহলে কেন পদক্ষেপ নেইনি? গত ১০ বছরে দেখা গেছে জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলগুলোতে সবচেয়ে কম অর্থ গেছে। সবচেয়ে বেশি অর্থ গেছে যেসব অঞ্চলে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী মন্ত্রী/এমপিরা আছেন। তাহলে সেটা কেন গেল? আম্পানে ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর জন্য যে প্রকল্প নিয়েছে, এখানে যে যথাযথভাবে ঝুঁকি এসেসমেন্ট করে প্রকল্প গ্রহণ এবং যারা ক্ষতিগ্রস্ত তাদেরকে টার্গেট করে অর্থায়ন করছে, সেটার নিশ্চয়তা কোথায়?’

    জলবায়ুর ঝুঁকি মোকাবিলায় কমিউনিটি নেতৃত্বাধীন অভিযোজন প্রকল্প নেয়ার পক্ষে মত দেন টিআইবির জলবায়ু অর্থায়নে সুশাসন ইউনিটের সিনিয়র এ প্রোগ্রাম ম্যানেজার। তিনি বলেন, ‘ঝুঁকি অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যে বিষয়টা জরুরি সেটা হলো যেসব বড় বড় অবকাঠামো তৈরি করা হয়, সেগুলোর জন্য হয়তো দক্ষ জনবল লাগে। কিন্তু সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ, বাঁধ নির্মাণ, একটা বনায়ন করা – এগুলো কিন্তু স্থানীয় লোকজন দিয়ে করানো সম্ভব। তাহলে কেন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে সম্পৃক্ত করে কমিউনিটি নেতৃত্বাধীন অভিযোজন প্রকল্প কেন নেয়া হচ্ছে না? আজকে যে বাঁধটা তৈরি করতে দুর্নীতি হচ্ছে, সেই বাঁধটা তিনভাগের একভাগ টাকা দিয়ে কমিউনিটি তৈরি করে ফেলতে পারতো। তাদেরকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দিয়ে দিলে, বিভিন্ন বাঁধের ওপর বনায়ন করার সুযোগ দিলে বা অন্যান্য কিছু করার সুযোগ দিলে; তখন তারাই বাঁধ রক্ষা করবে। আমরা সেটা করতে চাচ্ছি না কেন? মানে এখানে দুর্নীতি একটা ফ্যাক্টর। মুশকিলটা হলো এই যে পরিকল্পনাগুলো নেয়া হচ্ছে উপর থেকে, কিন্তু স্থানীয় পর্যায়ে অর্থগুলো যথাযথভাবে এসেস করার জন্য স্থানীয় নাগরিকদেরকে অন্তর্ভুক্ত করা এবং স্থানীয় পর্যায়ে কমিউনিটিকে নেতৃত্ব দিয়ে অভিযোজন কার্যক্রম নেয়ার ব্যাপারে সরকারের এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখছি না।’

    যারা ক্ষতি করেছে বা শিল্পোন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ক্ষতিপূরণ/অনুদানের অর্থ পাওয়ার অধিকার বলেও জানান জাকির হোসাইন খান। তিনি মনে করেন, আগামী ১০ বছরের পরিকল্পনা হাতে নিতে পারলে বিদেশি উৎস সবুজ জলবায়ু তহবিল কিংবা অন্যান্য তহবিল থেকে অর্থটা পাওয়া যাবে।

    জাকির হোসাইন বলেন, ‘প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী, এই জাতীয় অর্থ দেবে শিল্পোন্নত রাষ্ট্রগুলো। কেন আমাদের সীমিত অর্থ ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় খরচ করবো? যারা ক্ষয়ক্ষতি করেছে, তারা দেবে অর্থ। অথচ সেই জায়গায় আমরা কেন বড় ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছি না। সপ্তম পঞ্চমবার্ষিকী পরিকল্পনায় জলবায়ু অর্থায়ন কৌশল হওয়ার কথা ছিল, সেটা হয় নাই।’

    ‘প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী, তারা অর্থ দিতে বাধ্য। এখন যদি সরকার অর্থ পেতে চায়, তাহলে তো যথার্থভাবে পরিমাপ করে দেখাতে হবে যে, এই পরিমাণ ঝুঁকি আমাদের আছে, এই পরিমাণ মানুষ আমাদের বাস্তুচ্যুত হবে, এই পরিমাণ কৃষির ক্ষতি হবে। সেই এসেসমেন্ট করে প্রকল্প করে জমা দিতে হবে। তাহলে দেখা যাবে, তারা সেই প্রকল্পগুলোয় অর্থায়ন করবে। অর্থায়নের ক্ষেত্রে সরকারকে প্রস্তুতি নিতে হবে। অর্থের যথাযথ ব্যবহারও প্রমাণ করতে হবে যে, দুর্নীতিমুক্ত উপায়ে স্বচ্ছতার সাথে অর্থ ব্যবহারে আশ্বস্ত করতে হবে। সেই ব্যবস্থা সরকার নিচ্ছে না কেন? মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার অনুদানভিত্তিক নেয়ার সুযোগ আছে, কেন আমরা সেই ব্যবস্থা নিচ্ছি না?’ প্রশ্ন জাকির হোসাইনের।

    এ ধরনের কোনো পরিকল্পনার বিষয়ে স্পষ্ট কিছু বলতে পারেননি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন ও মো. রেজাউল করিম বাবলু। তবে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম বলেছেন, জলবায়ু মোকাবিলাকে কেন্দ্র করেই ব-দ্বীপ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার।

    Leave a Reply Cancel reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    এরকম আরো নিউজ

    স্যাংশনে আমি পরোয়া করি না: প্রধানমন্ত্রী

    নাইজারে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের হামলায় ১২ সেনা নিহত

    দেশে এই প্রথম ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

    বিশ্বের সেরা ৪ বিশ্ববিদ্যালয়

    নানামুখী চ্যালেঞ্জে জয়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    শেখ হাসিনা: মৃত্যুঞ্জয়ী ধ্রুবতারার উপাখ্যান

    ‘বিএনপি-জামায়াত ইর্ষান্বিত হয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতেছে’

    অস্ত্রোপচারের ২০দিন পর রোগীর মৃত্যু

    শেখ হাসিনার জন্মদিন আজ

    ‘তথ্যের অবাধ প্রবাহে ইন্টারনেটের গুরুত্ব’

    আমাদের একজন সাহসী শেখ হাসিনা আছেন

    ‘নির্বাচন এলেই স্বাধীনতা বিরোধীরা সক্রিয় হয়ে ওঠে’

    সর্বশেষ খবর সর্বপঠিত খবর
    • স্যাংশনে আমি পরোয়া করি না: প্রধানমন্ত্রী

    • তিনি বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীক

    • অজু করলে যেভাবে গুনাহ ঝরে যায়

    • পেটের গ্যাস দূর করার সহজ উপায়

    • ‘টাইগার ৩’-এর কোন দৃশ্যে দেখা যাবে শাহরুখকে?

    • ‘পাপনের খারাপ দিক বেশি ইন্টারভিউ দেওয়া’

    • নাইজারে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের হামলায় ১২ সেনা নিহত

    • দেশে এই প্রথম ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

    • চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে আবারও বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

    • প্রতিদিন কতটুকু প্রোটিন খাবেন?

    • বড় পর্দায় আসার আগে দেখতে কেমন ছিলেন নয়নতারা?

    • ইন্ডিয়ান সিরিয়ালের মতো নাটক বানাচ্ছে বিসিবি

    • বিশ্বের সেরা ৪ বিশ্ববিদ্যালয়

    • আমাদের একজন সাহসী শেখ হাসিনা আছেন

    • কোন সার্বভৌম রাষ্ট্রের ওপর কেউ নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে না

    • বঙ্গবন্ধু থেকে বঙ্গতনয়া

    • বঙ্গবন্ধুর তনয়ার আমলে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন

    • বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনে জননেত্রী শেখ হাসিনা অনন্য

    • মমতাময়ী মা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    • মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য পরিসংখ্যান

    • মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও আজকের বাংলাদেশ

    • নানামুখী চ্যালেঞ্জে জয়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    • শেখ হাসিনা: মৃত্যুঞ্জয়ী ধ্রুবতারার উপাখ্যান

    • চুয়াডাঙ্গার এম এ বারী স্কুলে শিক্ষক-অভিভাবক সমাবেশ

    • দামুড়হুদায় গ্রাম্য চিকিৎসকদের নিয়ে পথসভা

    • ‘বিএনপি-জামায়াত ইর্ষান্বিত হয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতেছে’

    • ৪র্থ দিনে এক ঘণ্টা বই পড়ার উৎসব

    • উথলীতে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

    • জীবননগরে বন বিভাগের পদক্ষেপে রক্ষা পেল সরকারি গাছ

    • অস্ত্রোপচারের ২০দিন পর রোগীর মৃত্যু

    • এ প্লাস পাওয়া ১৮ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

    • আলমডাঙ্গা ইউএনও অফিসের সামনে গ্রামবাসীর ভীড়

    • আলমডাঙ্গায় আইসিটি বিষয়ক শিক্ষক প্রশিক্ষণ সমাপ্ত

    • রেজিষ্ট্রেশন বিহীন ১২ মোটরসাইকেল আটক

    • জুড়ানপুর ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ১০ নেতার পথসভা

    • বাল্যবিবাহ বন্ধ করে বরযাত্রীর খাবার এতিমদের মাঝে বিতরণ

    • দামুড়হুদায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন বিষয়ক সেমিনার

    • ‘সুসন্তান গড়ে তুলতে মায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি’

    • আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

    • শেখ হাসিনার জন্মদিন আজ

    • যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপে কড়াকড়ি, দুবাইয়ে আগ্রহ

    • ‘তথ্যের অবাধ প্রবাহে ইন্টারনেটের গুরুত্ব’

    • শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনে প্রস্তুতিসভা

    • খাসকররায় যুবলীগের প্রাথমিক সদস্য ও নবায়ন কার্যক্রম

    • আমাদের একজন সাহসী শেখ হাসিনা আছেন

    • সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগ চিন্তিত

    • ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নাটুদহের যুবক নিহত

    • চুয়াডাঙ্গায় শিশু কিশোর সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

    • ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে গণসমাবেশ সফল করার আহ্বান দিলীপ কুমারের

    • ‘নির্বাচন এলেই স্বাধীনতা বিরোধীরা সক্রিয় হয়ে ওঠে’

    • চুয়াডাঙ্গায় শতাধিক ব্যক্তির অবৈধ সম্পদের খোঁজে দুদক

    • আজ থেকে পরিবর্তন হচ্ছে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মোবাইল নম্বর

    • দীর্ঘ ৫২ বছর পর আপন ঠিকানায় আওয়ামীলীগ

    • চুয়াডাঙ্গায় নদী-খালের মাটি বিক্রি যাচ্ছে ইট ভাটায়, ধোরাছোঁয়ার বাইরে মাটিখেকোরা

    • সংকটে পাশে নেই তারা

    • ভাল নেই চুয়াডাঙ্গা

    • চুয়াডাঙ্গা পৌর নির্বাচন: সাবেক-বর্তমান নয়, মেয়র হবেন নতুন মুখ

    • রেকর্ড উৎপাদন তবুও চুয়াডাঙ্গায় লোডশেডিং

    • উত্তাপ নেই নির্বাচনে….

    • অভিশপ্ত বেকারত্ব জয় করার উদাহরণ শারমীন…

    • চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় ৬টি গাঁজা গাছসহ মাদকব্যবসায়ী আটক

    • বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ এর খুলনা বিভাগীয় উপ কমিটি ঘোষণা

    • গাংনীর চোখতোলা-ধর্মচাকী রাস্তার কার্পেটিংয়ে বিটুমিনের পরিবর্তে পোড়া মবিল ব্যবহারের অভিযোগ; কাজ শেষ না হতেই উঠে পড়ছে খোয়া

    • ‌‌‌‌‌‌নির্বাচিত হলে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভাকে দেশসেরা পৌরসভা বানাবো: মেয়রপ্রার্থী টোটন

    • ভাল নেই মেহেরপুরের বাঁশের কারিগররা

    • এক সপ্তাহের মধ্যে ভাস্কর্যের সমস্যার সমাধান: ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

    • জুম মিটিংয়ে খরচ ৫৭ লাখ : সচিবের লিখিত ব্যাখ্যা চাইলেন মন্ত্রী

    • দীপ্ত কৃষি ১০০০তম পর্বে  

    • আলমডাঙ্গায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৫ ফার্মেসীকে জরিমানা

    • শিগগিরই এইচএসসিতে ভর্তি শুরু হবে: শিক্ষামন্ত্রী

    • দ্বিতীয় ধাপে ৬১টি পৌরসভার নির্বাচন ১৬ জানুয়ারি

    • করোনায় আক্রান্ত শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি

    • গাংনীতে বেসরকারী সংস্থা মউকের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

    • আমরা অবিলম্বে ইব্রাহিমকে ফেরত দেওয়ার দাবি করছি। হিরা মনির ওপর

    • হলি আর্টিজানে হামলার ৪ বছর, নিহতদের ফুলেল শ্রদ্ধা

    • চুয়াডাঙ্গায় করোনা উপসর্গ নিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭

    • চুয়াডাঙ্গায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারী নিহত

    • ঢাকার পথে লতিফুর রহমানের মরদেহ

    • করোনা মোকাবিলা করতে পারেন নাই

    • ছাত্রদল আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন

    • ৩৮তম বিসিএসের নন-ক্যাডার পদের আবেদন শুরু কাল

    • ২০২২ সালের জুনে চালু হবে পদ্মা সেতু: মন্ত্রিপরিষদ সচিব

    • একদিনে আরও ৪১ মৃত্যু, শনাক্ত ৩৭৭৫

    • বাংলাদেশ সফরে আসছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

    • চুয়াডাঙ্গায় শ্বাশুড়িকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ পুত্রবধূর বিরুদ্ধে

    • শীতে মুখের সাথে পায়ের যত্ন নেয়াও জরুরি

    • ভাস্কর্য হবেই; যারা ভাস্কর্য ভেঙেছে তাদের চরম মূল্য দিতে হবে: কাদের

    • মাস্ক পড়ে যত্ন নিবেন কিভাবে

    • করোনা শনাক্তে শনিবার থেকে ১০জেলায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষা

    • অবশেষে গ্রেপ্তার সাবরিনা, সাহেদ কোথায়?

    • দিল্লির উৎসবে ঢাকার পাঁচ ছবি

    • ছিন্নমুল মানুষের পাশে চুয়াডাঙ্গা ফাউন্ডেশন

    • মানববন্ধনে ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকনের

    • দিল্লির চিঠি ভারতকে বাংলাদেশের কাছ থেকেও শিখতে হবে

    • ৫যুগ পর আপন ঠিকানায় চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামীলীগ

    • বিশ্বকাপ বাছাই: প্রথমার্ধেই ০-২ গোলে পিছিয়ে বাংলাদেশ

    • জিয়ার আদর্শকে হত্যা করা যায়নি: রিজভী

    • করোনাকালে সুপ্রিম কোর্টের ৩৫ আইনজীবী মারা গেছেন

    • ক্রিকেটাররা ফিট আছেন, বিসিবিও খুশি

    • মধ্যেও ছাত্রদল, যুবদলের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে

    এডিটর ইন চিফ: জান্নাতুল আওলিয়া নিশি
    © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত আকাশখবর
    news.akashkhabar@gmail.com

    ই-পেপার ভার্সন দেখতে ক্লিক করুন  e-paper

    ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট - Akashkhabar

    Scroll
    অনুবাদ »