হাসাদাহ প্রতিনিধি:
জেলার জীবননগর উপজেলা হাসাদাহ ইউনিয়নের কর্ন্দপুর গ্রামের মৃতঃ নুর হোসেনের ছেলে জমিরুলের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে। গতকাল রবিবার বিকাল ৫ টার দিকে হাসাদাহ প্রেসক্লাবে জমিরুল ইসলাম উপস্থিত থেকে এক সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে জমিরুল ইসলাম তিনি তার লিখিত বক্তব্য বলেন যে, একই গ্রামে বসবাসকারী দুদু মিয়ার স্ত্রী তিন সন্তানের জননী মুন্নি খাতুন (২৯) গত ১৬ই আগষ্ট রাত আনুমানিক ১০টার দিকে মুন্নি খাতুন তার নিজ বাড়িতে দুদু মিয়ার অনুস্থিতে একই পাড়াই বসবাসকারী রুস্তম মিয়ার ছেলে টুটুলকে (৩৭) ডেকে নিয়ে অবৈধ কাজে লিপ্ত থাকা অবস্থায় জমিরুল ইসলাম বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় টুটুল এবং মুন্নির অবৈধ কর্মকান্ড নিজ চোখ দেখে ফেলে এবং এর প্রতিবাদ করলে বিষয়টি ঘটনাস্থলইে মিমাংসা হয়ে যায় কিন্তুু টুটুল এবং টুটুলের ভাই মিঠু বিভিন্ন ভাবে কৌশল করে জমিরুলকে মারার জন্য সুযোগ খোঁজেন একদিন সুযোগ বুঝে গ্রামের একটি চায়ের দোকানে জমিরুল বসা অবস্থায় বেধোড়ক মারপিট করেন। সে সময় জমিরুল ইসলাম বাদি হয়ে জীবননগর থানায় উপরোক্ত ঘটনার সাথে জড়িত ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের। এরপর বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মিমাংসার জন্য গ্রাম্ম্য সালিশের জন্য স্থানীয় ইউপি সদস্য উভয় পক্ষকে নিয়ে মিমাংসার কথা বলে কালক্ষেপন করেন। এদিকে ঘটনাটি অমিমাংসিত থাকা অবস্থায় মুন্নি খাতুন। পরিকল্পিত ভাবে বাদি হয়ে জমিরুলের বিরুদ্ধে চুয়াডাঙ্গা কোর্টে একটি নারী ও শিশু মামলা দায়ের করেন। মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে জমিরুল ইসলাম সংবাদ সম্মেলনে আরো বলেন যে, মুন্নি ও টুটুলের অবৈধ সম্পর্কে ধামাচাপা দিতেই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা করেন।