তৌহিদ তুহিন, দামুড়হুদা:
গ্রামীণ জনপদের প্রতিটি মোড়ে মোড়ে চায়ের দোকান। সেই সব দোকানের সামনে ছোট ছোট বেঞ্চ রাখা। কেটলিতে ফুটছে লিকার। সাথে বাহারি রকমের রুটি ও বিষ্কুট। চায়ের দোকানের চিরায়ত এই চিত্র শহর থেকে গ্রামীণ জনপদে পৌঁছেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচকে সামনে রেখে বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে চায়ের দোকান। এসব দোকানে মিলছে হরেক নামের চা। পাশাপাশি থাকছে হালকা নাস্তার ব্যবস্থা। দিনে কমবেশি বেচাকেনা হলেও সন্ধ্যার পর জমে উঠেছে এসব চায়ের দোকানগুলো।
এসব দোকানগুলোতে চায়ের আড্ডার সাথে সাথে মেলাচ্ছে ভোটের সমীকরণ। ভোটের সময় যত ঘনিয়ে আসছে গ্রাম-গঞ্জের চায়ের দোকানগুলোতে ততই জমে উঠেছে প্রান্তবন্ত আড্ডা। কে হবে চুয়াডাঙ্গা দুইটি সংসদীয় আসনের এমপি। বিশ্লেষণে ব্যস্ত চায়ের দোকানে আড্ডা দেওয়া মানুষগুলো।
দামুড়হুদার ভগিরাথপুর গ্রামের চায়ের দোকানি রবিউল ইসলাম বলেন, যে কোন সময় চেয়ে ভোটের সময় বেচা বিক্রিয় ভাল হয়। ভোট আসলে সাধারণত পুরুষ ভোটার চায়ের দোকানে খোস গল্প করে। তাছাড়াও ভোটের চুল চেরা হিসাব নিকাশ করা সাথে সাথে চায়ের চুমুক দেয়। তারা বলছে, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে ভোটের হিসেব নিকেশ প্রতিদিনই পরিবর্তন হচ্ছে। শেষ মূহুর্তে ঢেকি মার্কা প্রার্থীতা ফিরে পেয়ে অন্য প্রার্থীদের কপালে চিন্তার ভাজ পড়তে শুরু করেছে।