নিজস্ব প্রতিবেদক:
সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা বঙ্গবন্ধু কন্যা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা’র উপর গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা আইভি রহমান সহ নিহতদের স্মরণে ও আহতদের সুস্থ্যতায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন ও অ্যাড. শামসুজ্জোহা, সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান ও মুফতি মাসুদ উজ্জামান লিটু বিশ্বাস, দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. আবু তালেব বিশ্বাস, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. তালিম হোসেন, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আরশেদ উদ্দিন আহমেদ চন্দন, কোষাধক্ষ্য আলী রেজা সজল, উপ-প্রচার সম্পাদক শওকত আলী বিশ্বাস, কার্যনির্বাহী সদস্য এ্যাড. বেলাল হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এবিএম জহুরুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো: আলাউদ্দিন হেলা, পৌরসভার সকল ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ, জাতীয় শ্রমিক লীগ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সভাপতি মো: আফজালুল হক বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক রিপন মন্ডল, জেলা কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম চন্দন, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহাজাদী মিলি, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা নুরুন্নাহার কাকলী, পৌর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিয়া সাহাব, জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক গিণি ইসলাম, মহিলা নেত্রী লায়লা শিরিন, সাথী, জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক আরেফিন আলম রুঞ্জু, যুবলীগ নেতা সিরাজুল ইসলাম আসমান, আব্দুল কাদের, শেখ সেলিম, আব্দুস সালাম (লিটন), মোস্তাক, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানিম হাসান তারেক, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা বাপ্পী আহমেদ, ফিরোজ জোয়ার্দ্দার, ছাত্রলীগ নেতা রাজু আহমেদ, সোয়েব রিগান, ওয়ালির রকি, আকাশ সহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
দোয়া পরিচালনা করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মাসুদ উজ্জামান লিটু বিশ্বাস।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন বলেন, আওয়ামী লীগের সভানেত্রীসহ নীতিনির্ধারকদের হত্যার উদ্দেশ্যে সেইদিন বিএনপি জামাত ঢাকায় গ্রেনেড হামলা চালায়। আল্লাহর রহমতে সেইদিন শেখ হাসিনাসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা প্রাণে বেচেঁ যায়। আজকে দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনা বেঁচে আছেন বলে। তার পরও ষড়যন্ত্র কিন্তু বন্ধ হয়নি। এজন্য আওয়ামী লীগের তৃনমূল নেতাকর্মীরা সজাগ থাকতে হবে যেন, বিএনপি জামায়াতের অনুসারীরা দলে প্রবেশ করতে না পারে। আওয়ামী লীগের এ উন্নয়নের ধারা আমাদের ধরে রাখতে হলে আগামী নির্বাচনেও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে হবে।