আজ মঙ্গলবার | ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ৫ই ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

ভাষা পরিবর্তনঃ বাংলা ইংরেজি

ই-পেপার ভার্সন দেখতে ক্লিক করুন  e-paper

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • দেশের খবর
    • খুলনা
    • টট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • রাজশাহী
    • সিলেট
  • রাজনীতি
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • আন্তর্জাতিক
    • এশিয়া
    • আমেরিকা
    • আরব
    • ইউরোপ
    • আফ্রিকা
    • জাতিসংঘ
    • লাতিন
    • অন্যান্য
  • খেলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য
  • বিনোদন
    • ঢালিউড
    • টলিউড
    • বলিউড
    • অন্যান্য
  • আইন ও আদালত
  • লাইফস্টাইল
  • অন্যান্য
    • শিক্ষাঙ্গন
    • উপসম্পাদকীয়
    • মুক্তমত
    • ফিচার
    • ভ্রমণ
    • স্বাস্থ্য কথা
    • ক্যারিয়ার
    • মিডিয়া
    • ধর্ম
    • তথ্য প্রযুক্তি
    • নারীমঞ্চ
    • প্রবাস
    • শিল্প-সাহিত্য
শিরোনাম
  • বুবলীকে নিয়ে এত ষড়যন্ত্র কেন, প্রশ্ন জায়েদ খানের
  • বুমরাহর ‘কোচ’ যখন স্বর্ণজয়ী অ্যাথলেট
  • কেন বদলে যাচ্ছে তাজমহলের শ্বেতশুভ্র রং?
  • দামুড়হুদায় গলায় ফাঁস দিয়ে অন্তঃসত্ত্বা নারীর আত্মহত্যা
  • মেহেরপুর-২ আসনে নৌকার মাঝি ডা. সাগরের পক্ষে গণজোয়ার
  • জামিন পেলেন আওয়ামীলীগ নেতা তবা, ফুল দিয়ে বরণ
  • দামুড়হুদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রস্তুতিসভা
  • কুড়ুলগাছিতে সড়ক দুর্ঘটনায় কন্যাশিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু
  • আলমডাঙ্গায় ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ দুই মাদককারবারি আটক
  • চুয়াডাঙ্গায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাথে লোকমোর্চার লবিং মিটিং
  • প্রচ্ছদ » উপসম্পাদকীয় » আমাদের সোনালি আঁশ ও আগামীর অর্থনীতির সোপান

    আমাদের সোনালি আঁশ ও আগামীর অর্থনীতির সোপান

    উপসম্পাদকীয় | ৯:৩৬ পূর্বাহ্ণ, সোম, ১৩ নভেম্বর ২০২৩ 48

    Share this…


    • Facebook


    • Messenger


    • Twitter


    • Linkedin

    ড. গোপাল সাহা: 

    পাট বাংলাদেশের অন্যতম অর্থকরী ফসল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার শাসনামলেই অনুধাবন করেছিলেন ‘পাটের গবেষণায় বিশেষ গুরুত্বারোপ এবং পাট উৎপাদনের হার বৃদ্ধি করা হলে জাতীয় অর্থনীতিতে পাট সম্পদ সময়োপযোগী ভূমিকা পালন করতে পারে’। বিশ্বব্যাপী আঁশ উৎপাদনকারী ফসল হিসেবে তুলার পরেই পাট ও পাট জাতীয় আঁশ ফসলের অবস্থান। বিশেষত, সোনালি আঁশ খ্যাত ‘পাট’-এর সঙ্গে বাঙালি সংস্কৃতির সম্পর্ক অনেক গভীর। বাঙালির অর্থনৈতিক মুক্তির হাতিয়ার হিসেবে পাটের ভূমিকা অপরিসীম। পরিবেশবান্ধব তন্তু (ফাইবার) হিসেবে পাটের চাষ ও পাট পণ্যের ব্যবহার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি করেছে।

     

    এই সম্ভাবনাকে সামনে রেখে বর্তমান সরকার পাটের হারানো গৌরব পুনরুদ্ধারে পাট পণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি ও বহুমুখী পাটজাত পণ্যের উদ্ভাবন এবং ব্যবহার সম্প্রসারণে বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার পাটজাত পণ্যকে ইতিমধ্যেই বর্ষপণ্য-২০২৩ এবং সোনালি আঁশ খ্যাত পাটকে কৃষিপণ্যের স্বীকৃতির ঘোষণা দিয়েছে। পাট একটি পরিবেশবান্ধব উদ্ভিদ যার পুরো অংশই ব্যবহারযোগ্য। বাংলাদেশে প্রধানত দেশি ও তোষা পাট এবং পাট জাতীয় আঁশ ফসল কেনাফ ও মেস্তা চাষ হয়ে থাকে, যা ১১০-১২০ দিন সময়ের মধ্যেই কাটা হয়। বর্তমানে দেশের প্রায় ৪৫ লক্ষ কৃষক পাট চাষে জড়িত।

     

    আশির দশকে প্রায় ১০ লক্ষ হেক্টর জমিতে ৬০-৬৫ লক্ষ বেল (১ বেল = ১৮০ কেজি) পাট উৎপাদিত হতো। পরবর্তীতে ৯০-এর দশকে তা হ্রাস পেয়ে ৪৫ লক্ষ বেল-এ নেমে যায়। বর্তমান সরকার কর্তৃক গৃহীত কৃষি ও কৃষকবান্ধব পদক্ষেপের কারণে ২০১০ সালে ৭-৮ লক্ষ হেক্টর জমিতে প্রায় ৮০-৯০ লক্ষ বেল পাট উৎপাদিত হয়।

     

    পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ০৪ শতাংশ আসে পাট ও পাটজাত পণ্য থেকে। এছাড়া পরোক্ষভাবে কৃষি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার দিক বিবেচনায়, এক হেক্টর জমিতে পাট চাষ পরবর্তী প্রায় ৮ মেট্রিক টন জৈব পদার্থ মাটিতে যুক্ত হয় যা মাটির স্বাস্থ্য সংরক্ষণসহ উর্বরতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। ১৯৫১ সালে কৃষি মন্ত্রণালয়েরে উদ্যোগে ঢাকায় কেন্দ্রীয় পাট কমিটি গঠিত হয় এবং ১৯৫৭ সালে তেজগাঁওয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় একটি পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট। বর্তমানে ঢাকার শেরে-বাংলা নগরের মানিক মিয়া এভিনিউ-তে অবস্থিত এই গবেষণাগার বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট (বিজেআরআই) নামে পরিচিত।

     

    অদ্যাবধি, বিজেআরআই পাট ও পাট জাতীয় ফসলের ৫০টির উপরে জাত উদ্ভাবন করেছে। বাংলাদেশের প্রায় সব জেলায় পাট উৎপাদন হলেও ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, যশোর, ঢাকা, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া ও জামালপুরই প্রধান পাটচাষ অঞ্চল। সবচেয়ে বেশি পাট উৎপাদিত হয় ফরিদপুর জেলায়।

    পাট ও পাট পণ্যের উন্নয়নে কাজ করা বিজেআরআই, জুট ডাইভারসিফিকেশান প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি) ও বহুমুখী পাট পণ্য উৎপাদনকারী দেশীয় উদ্যোক্তাগণ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন প্রদর্শনী, মেলা, সেমিনার, সভা ও প্রচারণামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলার সেই পাট-কেন্দ্রিক কৃষি অর্থনীতির পূনর্জাগরণের স্বপ্ন দেখাচ্ছে।

     

    বহুমুখী পাটপণ্য উৎপাদনকারী উদ্যোক্তারা দেশের শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। এই পর্যন্ত ২৮২ ধরনের পরিবেশবান্ধব বহুমুখী পাট পণ্যের উৎপাদন ও এর ব্যবহারের মাধ্যমে একটি টেকসই পরিবর্তনের ঢেউ দেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছড়িয়ে পড়েছে। উল্লেখ্য, পাটের সোনালি আঁশ ও রুপালী কাঠি (পাটকাঠি) দুয়েরই রয়েছে অপার সম্ভাবনা। সোনালি আঁশ নামে পরিচিত বাংলাদেশের পাট পরিবেশবান্ধব এবং বহুমুখী ব্যবহারযোগ্য একটি আঁশ। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে অন্য অনেক আঁশের সঙ্গে ব্যবহার করা যায়।

     

    পাটের বস্তা এখনো দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প। অন্য ব্যবহারের মধ্যে রয়েছে সুতা, পাকানো সুতা, চট, জিওটেক্সটাইল, কার্পেট ব্যাংকিং, কাগজ তৈরির পাল্প, কৃত্রিম রেয়ন, পর্দার কাপড়, কুশন কভার এবং গরম কাপড় তৈরির জন্য উলের সঙ্গে মিশিয়েও পাট ব্যবহার করা হয়।

     

    উপজাত হিসেবেও পাটের আঁশের বহুমুখী ব্যবহারের মধ্যে রয়েছে প্রসাধনী, ওষুধ, রং ইত্যাদি খাত। সম্প্রতি পাট থেকে জুট পলিমার তৈরির পদ্ধতি আবিষ্কার করেন ড. মোবারক আহমেদ খান যা ‘সোনালি ব্যাগ’ নামে পরিচিত। পাটের কচি পাতা শাক হিসেবেও খাওয়া হয়। অন্যদিকে ঘরের বেড়া, ছাউনি এবং জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার হয় পাটকাঠি। বাঁশ এবং কাঠের বিকল্প হিসেবে পার্টিকেল বোর্ড, কাগজের মণ্ড ও কাগজ তৈরিতেও পাটকাঠি ব্যবহার হয়। পাটকাঠি পুড়িয়ে তৈরি কার্বন বা চারকোল (কয়লা) জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই চারকোল অনেক দেশেই (যেমন চীন, ব্রাজিল, তাইওয়ান) রপ্তানি হয়, যেখানে এটি উন্নত প্রযুক্তির সহায়তায় কম্পিউটার প্রিন্টারের কালি, ফটোকপি মেশিনের কালি ও কসমেটিক্স উৎপাদনের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং এ থেকে উৎপাদিত দ্রব্যাদি আমরা অধীক দামে দেশে আমদানি করে থাকি। এছাড়া পাটকাঠি দিয়ে পরিবেশবান্ধব ও টেকসই বেড়া তৈরি, গাড়ির ডেস্কবোর্ড তৈরি করা হয়।

     

    বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল, মায়ানমার, চীন, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ব্রাজিল এবং অন্যান্য আরও কয়েকটি দেশে পাটের চাষাবাদ হয়। চল্লিশ-পঞ্চাশের দশকে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৮০ শতাংশ পাট বিশ্ববাজারে রপ্তানি হতো। পরবর্তীতে, সত্তর-আশির দশকে পৃথিবীর অন্যান্য কয়েকটি দেশের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতা এবং বিশ্ববাজারে কৃত্রিম তন্তুর আবির্ভাবের কারণে পাট রপ্তানি নিম্নমুখী হয় এবং বর্তমানে বিশ্ব চাহিদার শতকরা ২৫ ভাগ পাট বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি করা হয়।

     

    বাংলাদেশ রপ্তানি ব্যুরো (ইপিবি) এর তথ্য অনুযায়ী, বিগত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে পাট পণ্য থেকে রপ্তানী আয় হয়েছে ৬৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার (প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা), যা পাটপণ্যের বহুমুখীকরণ ও মূল্য সংযোজনের মাধ্যমে বহুগুণ বৃদ্ধি করা সম্ভব। সেই লক্ষ্যে, পাট উৎপাদন থেকে শুরু করে পাট সংগ্রহ, সংরক্ষণ-এবং যুগোপযোগী পণ্য তৈরিসহ সবকিছুতে আরও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার। তাই পাটের চাষ বৃদ্ধি করতে কৃষকদের সহজ শর্তে ঋণ সুবিধাসহ যাবতীয় দিকনির্দেশনা দিয়ে সহায়তা করতে হবে।

     

    পাটের ব্যাপক চাষাবাদ, বন্ধ পাটকলগুলো চালু করা, পাটের বহুমুখী ব্যবহার ইত্যাদির ফলে কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি হবে। এর ফলে পাট চাষিদের মধ্যে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা বাড়বে এবং উত্তরোত্তর বাড়বে পাট চাষ। এছাড়া বহুমুখী পাটপণ্য তৈরির এই অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সম্ভাবনা অপরিসীম। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, আত্ম-কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে সম্ভাবনাময় পাটপণ্য বহুমুখীকরণ খাতটি। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে এক শক্তিশালী স্মার্ট অর্থনীতি গড়ে তুলতে সক্ষম এই দেশের সোনালি আঁশ পাট। ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে একটি উন্নত অর্থনীতির দেশে রূপান্তর করার স্বপ্ন আজ দ্বারপ্রান্তে।

     

    লেখক: অধ্যাপক, কৃষিতত্ত্ব বিভাগ, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

     

    Leave a Reply Cancel reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    এরকম আরো নিউজ

    তৈরি পোশাক শিল্প: মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশি!

    ঝরে পড়া রোধে বর্তমান সরকারের ভূমিকা

    ঝরে পড়া রোধে বর্তমান সরকারের ভূমিকা

    আওয়ামী লীগে এত ভিড় কেন?

    স্বাস্থ্যসেবায় আয়ুর্বেদের অবদান ও প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

    স্বাস্থ্য সেবার ডিজিটালাইজেশন

    বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে পশ্চিমা বিশ্বের নজরদারি,আধিপত্যবাদের শেষ কোথায়!

    ওরা আগুনে পোড়াতে চায় কাদের স্বপ্ন?

    আন্তর্জাতিক যোগাযোগে রেলের নতুন পরিকল্পনা

    নির্বাচন তফসিল: অভিনন্দন, প্রত্যাখ্যান, বাস্তবায়ন এবং অতঃপর. . .

    শিক্ষা প্রসারে আওয়ামী লীগ সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার ও অর্জন

    শেখ হাসিনা – একজন নেতা, একজন যোদ্ধা

    সর্বশেষ খবর সর্বপঠিত খবর
    • বুবলীকে নিয়ে এত ষড়যন্ত্র কেন, প্রশ্ন জায়েদ খানের

    • বুমরাহর ‘কোচ’ যখন স্বর্ণজয়ী অ্যাথলেট

    • কেন বদলে যাচ্ছে তাজমহলের শ্বেতশুভ্র রং?

    • দামুড়হুদায় গলায় ফাঁস দিয়ে অন্তঃসত্ত্বা নারীর আত্মহত্যা

    • মেহেরপুর-২ আসনে নৌকার মাঝি ডা. সাগরের পক্ষে গণজোয়ার

    • জামিন পেলেন আওয়ামীলীগ নেতা তবা, ফুল দিয়ে বরণ

    • দামুড়হুদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রস্তুতিসভা

    • কুড়ুলগাছিতে সড়ক দুর্ঘটনায় কন্যাশিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু

    • আলমডাঙ্গায় ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ দুই মাদককারবারি আটক

    • চুয়াডাঙ্গায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাথে লোকমোর্চার লবিং মিটিং

    • জীবননগরে দুই বালু ব্যবসায়ীকে জরিমানা

    • জীবননগরের উথলীতে ট্রেনে কাটা পড়ে ৫টি গরুর মৃত্যু

    • উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটকেন্দ্রে আসার আহ্বান

    • শেখ মণি’র জন্মদিনে চুয়াডাঙ্গায় যুবলীগের বিশেষ দোয়া

    • এনথ্রাক্স আক্রান্ত গরু জবাই করে বিপাকে গরু মালিক; গুনলেন জরিমানা

    • নির্বাচনী দৌড়ে ছিটকে পড়লেন ৭ জন

    • শ্রমজীবী মানুষের পাশে আছে আওয়ামী লীগ সরকার

    • অবরোধের আগুনে এতিম চার ভাই-বোন

    • তৈরি পোশাক শিল্প: মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশি!

    • বিএনপি হাইকমান্ডের সঙ্গে বিরোধে বহু নেতা নিষ্ক্রিয়

    • নিশ্চিত পরাজয় জেনে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে চায় বিএনপি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    • বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাসের অমানবিক বর্ণনা দিলেন ভিকটিমরা

    • সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ ইসির

    • ‘সামাজিক ও মানসিক প্রতিবন্ধকতা ভেঙে এগিয়ে যেতে হবে’

    • কুমড়ার বড়ি বসানোর ধুম

    • জীবননগরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

    • আজকের দিনে শত্রু মুক্ত হয়েছিল দর্শনা ও জীবননগর

    • রাজমিস্ত্রী থেকে ইমো হ্যাকার, ৬ মাসে আয় করেছেন ৮ লাখ টাকা

    • মেহেরপুরে হেরোইনসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

    • মেহেরপুরে ১৬ জন বৈধ ও ৮ জন অবৈধ; ১ জনের প্রার্থীতা স্থগিত

    • হ্যালো মান্ডে পর্ব- ৬৪

    • কারো হার্ট অ্যাটাক হলে কী করবেন?

    • বলিউডে ব্যর্থ অনন্যা পাণ্ডে, কাজ করতে চান হলিউডে

    • রোনালদোদের গ্রুপে যুক্ত হবে কোন দেশ?

    • পাকিস্তানে বন্দুকধারীদের হামলায় ২ সেনা সদস্যসহ নিহত ৮

    • ফের বিএনপির ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ শুরু

    • আওয়ামী লীগের শরিকরা আসন ও স্বতন্ত্র নিয়ে অস্বস্তিতে

    • জীবননগরে রয়েল পরিবহনে ইট নিক্ষেপ

    • পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তার পরিচয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে টাকা নিতে গিয়ে প্রতারক আটক

    • ফরিদপুরে ডিবি পুলিশের হাতে দর্শনার শিবলুসহ ২জন গ্রেফতার

    • লিবিয়া মাফিয়াদের নির্যাতনের শিকার জীবননগরের আতাউর

    • লাশ হয়ে বাড়ি ফিরলো আইনুর

    • চুয়াডাঙ্গায় বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশন দিবস পালিত

    • চুয়াডাঙ্গা রেডক্রিসেন্ট ইউনিটের ৫১তম বার্ষিক সাধারণ সভা

    • আলমডাঙ্গায় নেতাকর্মীদের সাথে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দারের মতবিনিময়

    • আলমডাঙ্গায় ঢাকনাবিহীন ড্রেনে পড়ছে মানুষ; দেখার কেউ নেই

    • চুয়াডাঙ্গায় সেচ ভবনের উদ্বোধন

    • মেহেরপুরে ঘরের ছাদে মিললো বোমা সাদৃশ্য বস্তু

    • ভূমিকম্পে কাঁপল চুয়াডাঙ্গাসহ সারাদেশ

    • জামায়াত-বিএনপির রাজনৈতিক অপকৌশল

    • চুয়াডাঙ্গায় শতাধিক ব্যক্তির অবৈধ সম্পদের খোঁজে দুদক

    • আজ থেকে পরিবর্তন হচ্ছে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মোবাইল নম্বর

    • দীর্ঘ ৫২ বছর পর আপন ঠিকানায় আওয়ামীলীগ

    • চুয়াডাঙ্গায় নদী-খালের মাটি বিক্রি যাচ্ছে ইট ভাটায়, ধোরাছোঁয়ার বাইরে মাটিখেকোরা

    • সংকটে পাশে নেই তারা

    • ভাল নেই চুয়াডাঙ্গা

    • চুয়াডাঙ্গা পৌর নির্বাচন: সাবেক-বর্তমান নয়, মেয়র হবেন নতুন মুখ

    • রেকর্ড উৎপাদন তবুও চুয়াডাঙ্গায় লোডশেডিং

    • উত্তাপ নেই নির্বাচনে….

    • অভিশপ্ত বেকারত্ব জয় করার উদাহরণ শারমীন…

    • চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় ৬টি গাঁজা গাছসহ মাদকব্যবসায়ী আটক

    • বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ এর খুলনা বিভাগীয় উপ কমিটি ঘোষণা

    • গাংনীর চোখতোলা-ধর্মচাকী রাস্তার কার্পেটিংয়ে বিটুমিনের পরিবর্তে পোড়া মবিল ব্যবহারের অভিযোগ; কাজ শেষ না হতেই উঠে পড়ছে খোয়া

    • ‌‌‌‌‌‌নির্বাচিত হলে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভাকে দেশসেরা পৌরসভা বানাবো: মেয়রপ্রার্থী টোটন

    • ভাল নেই মেহেরপুরের বাঁশের কারিগররা

    • এক সপ্তাহের মধ্যে ভাস্কর্যের সমস্যার সমাধান: ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

    • জুম মিটিংয়ে খরচ ৫৭ লাখ : সচিবের লিখিত ব্যাখ্যা চাইলেন মন্ত্রী

    • দীপ্ত কৃষি ১০০০তম পর্বে  

    • আলমডাঙ্গায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৫ ফার্মেসীকে জরিমানা

    • শিগগিরই এইচএসসিতে ভর্তি শুরু হবে: শিক্ষামন্ত্রী

    • দ্বিতীয় ধাপে ৬১টি পৌরসভার নির্বাচন ১৬ জানুয়ারি

    • করোনায় আক্রান্ত শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি

    • গাংনীতে বেসরকারী সংস্থা মউকের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

    • আমরা অবিলম্বে ইব্রাহিমকে ফেরত দেওয়ার দাবি করছি। হিরা মনির ওপর

    • হলি আর্টিজানে হামলার ৪ বছর, নিহতদের ফুলেল শ্রদ্ধা

    • চুয়াডাঙ্গায় করোনা উপসর্গ নিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭

    • চুয়াডাঙ্গায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারী নিহত

    • ঢাকার পথে লতিফুর রহমানের মরদেহ

    • করোনা মোকাবিলা করতে পারেন নাই

    • ছাত্রদল আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন

    • ৩৮তম বিসিএসের নন-ক্যাডার পদের আবেদন শুরু কাল

    • ২০২২ সালের জুনে চালু হবে পদ্মা সেতু: মন্ত্রিপরিষদ সচিব

    • একদিনে আরও ৪১ মৃত্যু, শনাক্ত ৩৭৭৫

    • বাংলাদেশ সফরে আসছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

    • চুয়াডাঙ্গায় শ্বাশুড়িকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ পুত্রবধূর বিরুদ্ধে

    • শীতে মুখের সাথে পায়ের যত্ন নেয়াও জরুরি

    • ভাস্কর্য হবেই; যারা ভাস্কর্য ভেঙেছে তাদের চরম মূল্য দিতে হবে: কাদের

    • মাস্ক পড়ে যত্ন নিবেন কিভাবে

    • করোনা শনাক্তে শনিবার থেকে ১০জেলায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষা

    • অবশেষে গ্রেপ্তার সাবরিনা, সাহেদ কোথায়?

    • দিল্লির উৎসবে ঢাকার পাঁচ ছবি

    • ছিন্নমুল মানুষের পাশে চুয়াডাঙ্গা ফাউন্ডেশন

    • মানববন্ধনে ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকনের

    • দিল্লির চিঠি ভারতকে বাংলাদেশের কাছ থেকেও শিখতে হবে

    • ৫যুগ পর আপন ঠিকানায় চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামীলীগ

    • বিশ্বকাপ বাছাই: প্রথমার্ধেই ০-২ গোলে পিছিয়ে বাংলাদেশ

    • জিয়ার আদর্শকে হত্যা করা যায়নি: রিজভী

    • করোনাকালে সুপ্রিম কোর্টের ৩৫ আইনজীবী মারা গেছেন

    • ক্রিকেটাররা ফিট আছেন, বিসিবিও খুশি

    • মধ্যেও ছাত্রদল, যুবদলের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে

    এডিটর ইন চিফ: জান্নাতুল আওলিয়া নিশি
    © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত আকাশখবর
    news.akashkhabar@gmail.com

    ই-পেপার ভার্সন দেখতে ক্লিক করুন  e-paper

    ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট - Akashkhabar

    Scroll
    অনুবাদ »