আজ মঙ্গলবার | ১৪ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | ২৮শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

ভাষা পরিবর্তনঃ বাংলা ইংরেজি

ই-পেপার ভার্সন দেখতে ক্লিক করুন  e-paper

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • দেশের খবর
    • খুলনা
    • টট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • রাজশাহী
    • সিলেট
  • রাজনীতি
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • আন্তর্জাতিক
    • এশিয়া
    • আমেরিকা
    • আরব
    • ইউরোপ
    • আফ্রিকা
    • জাতিসংঘ
    • লাতিন
    • অন্যান্য
  • খেলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য
  • বিনোদন
    • ঢালিউড
    • টলিউড
    • বলিউড
    • অন্যান্য
  • আইন ও আদালত
  • লাইফস্টাইল
  • অন্যান্য
    • শিক্ষাঙ্গন
    • ফিচার
    • সম্পাদকীয়
    • মুক্তমত
    • ফিচার
    • ভ্রমণ
    • স্বাস্থ্য কথা
    • ক্যারিয়ার
    • মিডিয়া
    • ইসলামীক জীবন
    • তথ্য প্রযুক্তি
    • নারীমঞ্চ
    • প্রবাস
    • শিল্প-সাহিত্য
শিরোনাম
  • ঈদের কেনাকাটায় যেসব বিষয় মনে রাখা জরুরি
  • মাধুরীকে ‘বেশ্যা’ বলে অসম্মান!
  • বড় জয়ে মান রক্ষা করল পাকিস্তান
  • মোদির জন্মদিনে আনা চিতার মৃত্যু
  • নানা নাটকীয়তার পর পুলিশের খাঁচায় রনি
  • মাথাভাঙ্গা নদীতে ডুবে প্রাণে বাঁচলো শিশু ফারাজ
  • চুয়াডাঙ্গায় জনপ্রতি ফিতরা সর্বনিম্ন ১শ’ টাকা নির্ধারন
  • বেশি দামে তরমুজ ও মুরগি বিক্রি; ৮ দোকানে জরিমানা
  • তিনদিনই দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
  • জামায়াতের পথের কাঁটা চরমোনাই পীর
  • প্রচ্ছদ » খবর » সিস্টেম লসের নামে বিদ্যুত চুরি; সর্বনাশ

    সিস্টেম লসের নামে বিদ্যুত চুরি; সর্বনাশ

    খবর, জাতীয় | ৮:৫০ পূর্বাহ্ণ, বৃহঃ, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

    Share this…


    • Facebook


    • Messenger


    • Twitter


    • Linkedin

    ♦ অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশেই হরিলুট

    ♦ চুরির ক্ষতি দেখানো হচ্ছে সিস্টেম লস হিসেবে

    ♦ বছরে নেই সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা

    ♦ মেলে না কাঙ্খিত সেবা, আছে গ্রাহক হয়রানি

    নিজস্ব প্রতিবেদক:
    সিস্টেম লসের নামে বিদ্যুৎ চুরি থামছেই না। দিনের পর দিন প্রকাশ্যে অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এ চুরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। চুরির বিদ্যুৎ সিস্টেম লস হিসেবে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। চুরির মহোৎসব চললেও এ বিষয়ে কাউকে কোনো জবাবদিহি করতে হয় না। বরং চুরির কারণে যে লোকসান হয়, তা পুষিয়ে নিতে গ্রাহকপর্যায়ে চরম হয়রানি করা হয়। ভুতুড়ে বিল ও ঘুষ-দুর্নীতিও চলে সমানে। আবার অনেক ক্ষেত্রে বছর শেষে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে তা পুষিয়ে নেওয়া হয়। সময়ের সঙ্গে ঢাকায় পর্যায়ক্রমে কয়েকটি বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা গঠিত হলেও বন্ধ হয়নি সিস্টেম লস। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) থেকে প্রথমে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থায় গঠিত হয় ঢাকা ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই অথরিটি (ডেসা)। পরে অনিয়মের মুখে পড়ে বিলুপ্ত হয় ডেসা। গঠিত হয় ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) এবং ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি)।
    বিদ্যুতের গ্রাহকদের অভিযোগ, দুটি বিতরণ কোম্পানি থেকে তারা আশানুরূপ সেবা পাচ্ছেন না। পদে পদে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। নতুন সংযোগ পেতে অসাধু কর্মকর্তাদের ঘুষ দিতে হচ্ছে। এ অবস্থায় জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের তরফে বিভিন্ন সময় সিস্টেম লস কম করে দেখানো হলেও তা আসলে কমে না, উল্টো সিস্টেম লসের নামে গোঁজামিল দেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে, এ খাতে সিস্টেম লসের কারণে অপচয় হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ২০১০-১১ সালে বিদ্যুৎ খাতে সামগ্রিকভাবে বছরে গড় সিস্টেম লস ছিল ১৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ। ২০২০-২১ অর্থবছরে এটি কমে ১১ দশমিক ১১ শতাংশ হয়েছে। এর মধ্যে সঞ্চালন লাইনে ক্ষতি হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। আগের বছরের চেয়ে এটি বেড়েছে। গতকাল সরেজমিন দেখা যায়, ঢাকার উত্তরার সোনারগাঁও জনপথ রোডের দুই পাশে অবৈধভাবে তৈরি কাঁচা তরকারি, মাছ ও ফলের দোকান, লেপ-তোশকের দোকান, ভাঙারি দোকান, মোটর গ্যারেজ, খাবার হোটেলসহ অর্ধশতাধিক দোকানে লাইট, ফ্যান ও বিভিন্ন বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম চালাতে দেখা যায়। দোকানদাররা জানান, বিদ্যুৎ অফিসের লোকেরাই সংযোগের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। দেশ স্বাধীনের পর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড-পিডিবি সরাসরি বিদ্যুৎ উৎপাদনে করত। ’৯০-এর দশকের পর বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য পিডিবি ধীরে ধীরে বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। পরে সিস্টেম লস কমাতে ঢাকার বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার জন্য ১৯৯১ সালের ১ অক্টোবর ডেসা প্রতিষ্ঠা করা হয়। যাত্রার এক যুগ অব্যাহত লোকসানের পর অবশেষে ২০০৮ সালে ডেসা বিলুপ্ত হয়ে যায়। পিডিবির বাইরে যে উদ্দেশ্য নিয়ে ডেসা গঠিত হয়েছিল তা সফল হয়নি। ডেসার চরম দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে প্রতিষ্ঠানটি সমালোচনার মুখে পড়ে। এরপর ১৯৯৮ সালে ডেসার একটি অংশ বনানী, গুলশান, মিরপুর ও উত্তরা নিয়ে ডেসকো নামে নতুন কোম্পানি গঠিত হয়। আর ডেসার বিশাল টাকার দায় অমীমাংসিত রেখেই ২০০৮ সালে গঠিত হয় ডিপিডিসি। বর্তমানে ঢাকায় ডেসকো ও ডিপিডিসি এ দুটি প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ বিতরণ কাজে নিয়োজিত। এর পরও সিস্টেম লস কমানো যাচ্ছে না, বরং অনিয়ম-দুর্নীতি বেড়েছে এ দুই প্রতিষ্ঠানে। বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানে ফাইল আটকে ঘুষ দাবি ও গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ উঠেছে ডেসকোর মিরপুর-ইব্রাহিমপুরের বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের কর্মকর্তা ও নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে আরেক প্রতিষ্ঠান ডিপিডিসির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এমনকি প্রতিষ্ঠানটির মিটার রিডিং ও লাইন মেরামতের কাজে জড়িত বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মে জড়ানোর অভিযোগ উঠেছে। সব মিলিয়ে সেবা খাত দুটির বিশৃঙ্খলা নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে রয়েছে অসন্তুষ্টি।
    তথ্য বলছে, ১ হাজার ৫২৯ বর্গ কিলোমিটারের ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রায় ১৬৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে ফুটপাত। এসব ফুটপাতের সাড়ে ৩ লাখ দোকানে প্রায় ৫ লাখ অবৈধ বৈদ্যুতিক বাতি জ্বলে। বাতিপ্রতি গড়ে ৩০ টাকা হিসেবে দিনে ব্যয় হয় দেড় কোটি টাকা। সে হিসেবে মাসে ৪৫ কোটি আর বছর শেষে অঙ্ক দাঁড়ায় ৫৪০ কোটিতে। রাজধানীর ফুটপাত ও রাস্তার এ টাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির অসাধু কর্মচারীদের পকেটেই যাচ্ছে। তবে ফুটপাতের দোকানে বিদ্যুৎ খরচের বেশির ভাগ হিসাব নেই নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে। এ বিষয়ে তথ্য নেই ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) ও ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো) কর্তৃপক্ষের কাছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ডিপিডিসির দৈনিক প্রায় ৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ চুরি হয়। ডিপিডিসির সিস্টেম লস ৭ শতাংশ আর ডেসকোর ৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ। বিদ্যুতে ১ শতাংশ সিস্টেম লস হলে ক্ষতি হয় ৭০০ কোটি টাকা। আর এ সিস্টেম লসের হার আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্য বিবেচনার চেয়ে বেশি।
    বিদ্যুতের গ্রাহকরা বলছেন, ডিপিডিসি ও ডেসকোর মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদ্যুৎ চুরির বিষয়গুলো বেশ কয়েক বছর ধরেই ওপেন সিক্রেট। দীর্ঘদিন ধরেই বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে এলাকার চিহ্নিত দালাল চক্র ইচ্ছামতো আবাসিক ও বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুতের লাইনে অবৈধ সংযোগ লাগিয়ে টাকা আয় করছে। এজন্য দালালরা নিজেরাই মই বানিয়ে নিয়েছে। তারা তাদের ইচ্ছামতো যখন যেখানে লাইন দেওয়া দরকার, সেভাবেই দিয়ে দিচ্ছে। তারা বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তাদের যখন যা দিয়ে ‘খুশি’ করা দরকার, সেভাবেই খুশি করছে বলে ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর অভিযোগ। অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে শত শত মেগাওয়াট বিদ্যুৎ চুরি হলেও তা রোধে এখনো নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে কর্তৃপক্ষ। এদিকে ফুটপাতে অবৈধ সংযোগ দিয়ে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ চুরি করা হচ্ছে, তার প্রায় দ্বিগুণ বিদ্যুৎ ব্যাটারিচালিত রিকশা, অটোরিকশা ও থ্রি-হুইলার চার্জ করতে গচ্চা যাচ্ছে। অথচ এ বিদ্যুৎ বাবদ খুবই সামান্য রাজস্ব সরকারের কোষাগারে জমা হচ্ছে। ব্যাটারি চার্জের জন্য সারা দেশে যেসব স্টেশন গড়ে উঠেছে, এর অধিকাংশেরই অবৈধ সংযোগ বলে সংশ্লিষ্ট খাতের অনেকে স্বীকার করেছেন। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সারা দেশে দৈনিক ১ ঘণ্টা লোডশেডিং করে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা হচ্ছে, সব চোরাই বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও অপচয় রোধ করা গেলে তার চেয়ে বেশি সাশ্রয় হবে। চাহিদা অনুযায়ী সাবস্টেশন নির্মাণ, ট্রান্সফরমার স্থাপনসহ বিতরণব্যবস্থা আধুনিকীকরণ, অবৈধ সংযোগ ও চুরি নিয়ন্ত্রণ, অনলাইনে মিটার রিডিং গ্রহণ, প্রি-পেইড মিটার স্থাপনসহ সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফলে সিস্টেম লস কিছুটা কমলেও তা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেনি। ফলে সিস্টেম লস কমানোর দিকে নজর দেওয়া জরুরি। দেশের একমাত্র সঞ্চালন কোম্পানি পিজিসিবি (পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি বাংলাদেশ) সূত্র বলছেন, সঞ্চালন লাইন প্রতি বছর বাড়ছে। এতে বিদ্যুৎ প্রবাহে কারিগরি ক্ষতি বাড়াটাই স্বাভাবিক। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘২০ বছর আগে বিদ্যুতে সিস্টেম লস ছিল ৪২ শতাংশ, এখন তা ৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আমি মনে করি এটি আরও ২ শতাংশ কমে আসবে জিআইএস (ভৌগোলিক তথ্যব্যবস্থা)-এর মাধ্যমে।’ জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এম শামসুল আলম বলেন, সরকারের তরফে বিভিন্ন সময় সিস্টেম লস কম করে দেখানো হয়, তা আসলে কমে না। এক মাসে বিদ্যুৎ কত বিক্রি হচ্ছে এবং কত টাকার বিল আদায় হচ্ছে, তারও কোনো সঠিক হিসাব নেই। কারণ একই সময়ে স্মার্ট মিটার রিডিং নেওয়ার সুযোগ থাকলেও তা নেওয়া হচ্ছে না। একেক সময় একেক বাড়ির মিটার রিডিং নিয়ে একটা গড়পড়তা হিসাব করে দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সিস্টেম লসের নামে গোঁজামিল দেওয়ার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। দেখা যায়, বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে সমন্বয় করে অর্থাৎ ভোক্তাদের বিল বাড়িয়ে দিয়ে এ গোঁজামিল দেওয়া হয়। অনেক সময় বিতরণ কোম্পানিগুলোকে এ ধরনের ম্যানুপুলেশন করার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বাধ্য করে। মন্ত্রণালয় সিস্টেম লস কমানোর জন্য এমনটি করে। এ ক্ষেত্রে বুঝতে হবে, আমরা যে সিস্টেম লসের হিসাব পাচ্ছি, বাস্তবে এ লস আরও বেশি। এ ক্ষতি কমাতে সামগ্রিকভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেওয়া পদ্ধতিতে সিস্টেম লস কমানো সম্ভব নয়।

    এরকম আরো নিউজ

    চুয়াডাঙ্গায় জনপ্রতি ফিতরা সর্বনিম্ন ১শ’ টাকা নির্ধারন

    জামায়াতের পথের কাঁটা চরমোনাই পীর

    শেখ হাসিনাকে বাইডেনের চিঠি

    রোডম্যাপের পর ফের সংলাপে যাচ্ছে ইসি

    মুড়ির উৎপাদন বেশি, দামও বেশি

    যুক্তরাষ্ট্রকে ধূলিসাৎ করে দেওয়ার হুমকি রাশিয়ার

    বিএনপি এ দেশের গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ধ্বংস করেছে : কাদের

    পোল্ট্রির বাজারে কর্পোরেট কোম্পানির কালো থাবা

    যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধা

    দর্শনা-দামুড়হুদা-আলমডাঙ্গা-তিতুদাহ- নাটুদাহতে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন

    চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন

    সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্ন রেখে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়

    সর্বশেষ খবর সর্বপঠিত খবর
    • ঈদের কেনাকাটায় যেসব বিষয় মনে রাখা জরুরি

    • মাধুরীকে ‘বেশ্যা’ বলে অসম্মান!

    • বড় জয়ে মান রক্ষা করল পাকিস্তান

    • মোদির জন্মদিনে আনা চিতার মৃত্যু

    • নানা নাটকীয়তার পর পুলিশের খাঁচায় রনি

    • মাথাভাঙ্গা নদীতে ডুবে প্রাণে বাঁচলো শিশু ফারাজ

    • চুয়াডাঙ্গায় জনপ্রতি ফিতরা সর্বনিম্ন ১শ’ টাকা নির্ধারন

    • বেশি দামে তরমুজ ও মুরগি বিক্রি; ৮ দোকানে জরিমানা

    • তিনদিনই দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

    • জামায়াতের পথের কাঁটা চরমোনাই পীর

    • শেখ হাসিনাকে বাইডেনের চিঠি

    • রোডম্যাপের পর ফের সংলাপে যাচ্ছে ইসি

    • মুড়ির উৎপাদন বেশি, দামও বেশি

    • মহান স্বাধীনতা মাসে বাংলাদেশের দারুণ জয়

    • যুক্তরাষ্ট্রকে ধূলিসাৎ করে দেওয়ার হুমকি রাশিয়ার

    • আইফোনকে ছাড়িয়ে যেতে চায় নোকিয়া

    • নিরাপদ খাদ্যের জন্য সড়কে নায়ক ফেরদৌস

    • বিএনপি এ দেশের গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ধ্বংস করেছে : কাদের

    • আজওয়া খেজুরের উপকারিতা নিয়ে যা বলেছেন নবীজি

    • রোজা রেখে যে ৫ কাজ করবেন না

    • মসজিদে পোজ দিয়ে ছবি তুলে ট্রলড ভারতীয় নায়িকা

    • টি-টোয়েন্টি লড়াই, এগিয়ে বাংলাদেশ

    • রাশিয়ার ৪০০ কিমি ভেতরে ইউক্রেনের ড্রোন, গুলি করে নামাল মস্কো

    • পোল্ট্রির বাজারে কর্পোরেট কোম্পানির কালো থাবা

    • যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধা

    • খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ আরও বাড়ল

    • পাওয়ার ট্রিলারের ধাক্কা বাবার সামনেই লাশ হলো ছেলে

    • চুয়াডাঙ্গায় মহান স্বাধীনতা দিবসে জেলা যুবলীগের আয়োজন

    • দর্শনা-দামুড়হুদা-আলমডাঙ্গা-তিতুদাহ- নাটুদাহতে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন

    • মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জেলা বিএনপির নানা কর্মসূচি

    • চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন

    • দামুড়হুদায় বীরমুক্তিযোদ্ধা ও বীরঙ্গনাদের সংবর্ধনা

    • জীবননগরে ওষুধ ফার্মেসিতে চুরি

    • এতিম শিশুদের নিয়ে পুনাকের ইফতার

    • চুয়াডাঙ্গা জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন

    • সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্ন রেখে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়

    • মহান স্বাধীনতা দিবসে আসাদুল হক বিশ্বাসের দিনব্যাপী আয়োজন

    • হাসপাতালে রোগীদের ফ্রি ইফতার ও সেহরি দেবে ‘মেহমান খানা’

    • হ্যালো মান্ডে সিজন-২৯

    • ঈদের নাটক ‘গার্লফ্রেন্ড আবশ্যক’

    • পশ্চিমা অস্ত্র না পেলে পাল্টা-হামলা চালাবে না ইউক্রেন

    • স্বাধীনতার বায়ান্ন বছর

    • স্বাধীনতা দিবসে স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

    • শপথের আগেই হত্যা মামলার আসামি ইউপি চেয়ারম্যান

    • দ্রব্যমূল্যের বাজারে বিনা লাভের দোকান

    • স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই’

    • চুয়াডাঙ্গার আদালত চত্বরে যুবককে অচেতন করে ইজিবাইক নিয়ে চম্পট

    • কুচকাওয়াজস্থল পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক

    • চ্যাম্পিয়ন আদর্শ বালক উচ্চ বিদ্যালয়

    • জীবননগরে ৭টি স্বর্ণের বারসহ আটক পাচারকারী আটক

    • চুয়াডাঙ্গায় শতাধিক ব্যক্তির অবৈধ সম্পদের খোঁজে দুদক

    • আজ থেকে পরিবর্তন হচ্ছে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মোবাইল নম্বর

    • দীর্ঘ ৫২ বছর পর আপন ঠিকানায় আওয়ামীলীগ

    • চুয়াডাঙ্গায় নদী-খালের মাটি বিক্রি যাচ্ছে ইট ভাটায়, ধোরাছোঁয়ার বাইরে মাটিখেকোরা

    • সংকটে পাশে নেই তারা

    • ভাল নেই চুয়াডাঙ্গা

    • চুয়াডাঙ্গা পৌর নির্বাচন: সাবেক-বর্তমান নয়, মেয়র হবেন নতুন মুখ

    • উত্তাপ নেই নির্বাচনে….

    • রেকর্ড উৎপাদন তবুও চুয়াডাঙ্গায় লোডশেডিং

    • অভিশপ্ত বেকারত্ব জয় করার উদাহরণ শারমীন…

    • গাংনীর চোখতোলা-ধর্মচাকী রাস্তার কার্পেটিংয়ে বিটুমিনের পরিবর্তে পোড়া মবিল ব্যবহারের অভিযোগ; কাজ শেষ না হতেই উঠে পড়ছে খোয়া

    • বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ এর খুলনা বিভাগীয় উপ কমিটি ঘোষণা

    • ভাল নেই মেহেরপুরের বাঁশের কারিগররা

    • ‌‌‌‌‌‌নির্বাচিত হলে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভাকে দেশসেরা পৌরসভা বানাবো: মেয়রপ্রার্থী টোটন

    • চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় ৬টি গাঁজা গাছসহ মাদকব্যবসায়ী আটক

    • এক সপ্তাহের মধ্যে ভাস্কর্যের সমস্যার সমাধান: ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

    • জুম মিটিংয়ে খরচ ৫৭ লাখ : সচিবের লিখিত ব্যাখ্যা চাইলেন মন্ত্রী

    • আলমডাঙ্গায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৫ ফার্মেসীকে জরিমানা

    • শিগগিরই এইচএসসিতে ভর্তি শুরু হবে: শিক্ষামন্ত্রী

    • দীপ্ত কৃষি ১০০০তম পর্বে  

    • হলি আর্টিজানে হামলার ৪ বছর, নিহতদের ফুলেল শ্রদ্ধা

    • দ্বিতীয় ধাপে ৬১টি পৌরসভার নির্বাচন ১৬ জানুয়ারি

    • করোনায় আক্রান্ত শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি

    • আমরা অবিলম্বে ইব্রাহিমকে ফেরত দেওয়ার দাবি করছি। হিরা মনির ওপর

    • চুয়াডাঙ্গায় করোনা উপসর্গ নিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭

    • চুয়াডাঙ্গায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারী নিহত

    • করোনা মোকাবিলা করতে পারেন নাই

    • ঢাকার পথে লতিফুর রহমানের মরদেহ

    • গাংনীতে বেসরকারী সংস্থা মউকের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

    • ৩৮তম বিসিএসের নন-ক্যাডার পদের আবেদন শুরু কাল

    • ছাত্রদল আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন

    • শীতে মুখের সাথে পায়ের যত্ন নেয়াও জরুরি

    • বাংলাদেশ সফরে আসছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

    • ভাস্কর্য হবেই; যারা ভাস্কর্য ভেঙেছে তাদের চরম মূল্য দিতে হবে: কাদের

    • চুয়াডাঙ্গায় শ্বাশুড়িকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ পুত্রবধূর বিরুদ্ধে

    • দিল্লির উৎসবে ঢাকার পাঁচ ছবি

    • একদিনে আরও ৪১ মৃত্যু, শনাক্ত ৩৭৭৫

    • ২০২২ সালের জুনে চালু হবে পদ্মা সেতু: মন্ত্রিপরিষদ সচিব

    • ৫যুগ পর আপন ঠিকানায় চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামীলীগ

    • অবশেষে গ্রেপ্তার সাবরিনা, সাহেদ কোথায়?

    • বিশ্বকাপ বাছাই: প্রথমার্ধেই ০-২ গোলে পিছিয়ে বাংলাদেশ

    • মানববন্ধনে ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকনের

    • করোনাকালে সুপ্রিম কোর্টের ৩৫ আইনজীবী মারা গেছেন

    • মাস্ক পড়ে যত্ন নিবেন কিভাবে

    • জিয়ার আদর্শকে হত্যা করা যায়নি: রিজভী

    • দিল্লির চিঠি ভারতকে বাংলাদেশের কাছ থেকেও শিখতে হবে

    • মধ্যেও ছাত্রদল, যুবদলের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে

    • রিজভী বলেন, বাংলাদেশের কোথাও নিরাপত্তা নেই। বিরোধী মত,

    • সিলেটের এমসি কলেজে গণধর্ষণ: ৮ছাত্রলীগ কর্মীকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট

    • মঙ্গলবার (১৬ জুন) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে

    এডিটর ইন চিফ: জান্নাতুল আওলিয়া নিশি
    © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত আকাশখবর
    news.akashkhabar@gmail.com

    ই-পেপার ভার্সন দেখতে ক্লিক করুন  e-paper

    ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট - বন্ধন ওয়েব সলুশ্যন

    Scroll
    অনুবাদ »